হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা সাধারণ নারীদের মতো নও। যদি তোমরা আল্লাহকে অসন্তুষ্টিকে ভয় করে থাকো, তাহলে মিহি স্বরে কথা বলো না, যাতে মনের গলদে আক্রান্ত কোন ব্যক্তি প্রলুব্ধ হয়ে পড়ে, বরং পরিষ্কার সোজা ও স্বাভাবিকভাবে কথা বলো। নিজেদের গৃহ মধ্যে অবস্থান করো। এবং পূর্বের জাহেলী যুগের মতো সাজসজ্জা দেখিয়ে বেড়িও না। (জীবনের সকল স্তরে) প্রার্থনা প্রতিষ্ঠিত করো, যাকাত দাও এবং আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করো। আল্লাহ তো চান, তোমাদের নবী পরিবার থেকে ময়লা দূর করতে এবং তোমাদের পুরোপুরি পাক-পবিত্র করে দিতে। সূরা আল আহযাব/৩২-৩৩।
আল্লাহ নবীর স্ত্রীগণকে যাকাত দেয়ার নির্দেশ দিলেন এই আয়াতে। আল্লাহ কি
জানতেন না নবীর ঘরে কোনো ধন-সম্পদ জমা থাকে না? (নাউজুবিল্লাহ)। যাকাত বলতে
যদি সেই ২.৫% দেওয়া বুঝায় তাহলেতো এই আয়াত মিলে না। আসলে যাকাত দেওয়া বলতে
আল্লাহ কি বুঝাতে চেয়েছেন? এখানে বলা হয়েছে 'আতিনা আয যাকাত'। 'আতিনা'
শব্দের অর্থ তোমরা দাও। 'আয যাকাত' শব্দের অর্থ পবিত্রতা, পরিশুদ্ধি,
বৃদ্ধিকরন। তাহলে অর্থ দাঁড়ায় তোমরা নিজেদেরকে পরিশুদ্ধ করার জন্য দান করো।
যখন যতটুকু সাধ্য থাকে ততটুকুই দান করো। আল্লাহ বলেন,
"তারা তোমাকে জিজ্ঞেস করছেঃ আমরা আল্লাহর পথে কি ব্যয় করবো? বলে দাওঃ যা কিছু তোমাদের প্রয়োজনের অতিরিক্ত হয়।" সূরা বাকারা/২২০।
দানের ব্যাপারে ভারসাম্য রক্ষা করতে বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন,
"নিজের হাত গলায় বেঁধে রেখো না এবং তাকে একেবারে খোলাও ছেড়ে দিয়ো না, তাহলে তুমি নিন্দিত ও অক্ষম হয়ে যাবে।" সূরা বনী ইসরাঈল/২৯।
যাকাতের খাতগুলো হচ্ছে,
এ সাদকা গুলো তো আসলে ফকীর, মিসকীনদের জন্য। আর যারা সাদকা সংক্রান্ত কাজে নিযুক্ত এবং যাদের জন্য মন জয় করা প্রয়োজন তাদের জন্য। তাছাড়া দাস মুক্ত করার, ঋণগ্রস্তদের সাহায্য করার, আল্লাহর পথে এবং মুসাফিরদের উপকারে ব্যয় করার জন্য। এটা আল্লাহর পক্ষে থেকে একটি বিধান এবং আল্লাহর সবকিছু জানেন, তিনি বিজ্ঞ ও প্রাজ্ঞ। সূরা আত তওবা/৬০।
(এগুলো আমার নিজের বুঝ। কোরআন পড়ে আমি যা বুঝেছি তাই লিখলাম। দয়া করে কেউ বিতর্ক করবেন না।)
"তারা তোমাকে জিজ্ঞেস করছেঃ আমরা আল্লাহর পথে কি ব্যয় করবো? বলে দাওঃ যা কিছু তোমাদের প্রয়োজনের অতিরিক্ত হয়।" সূরা বাকারা/২২০।
দানের ব্যাপারে ভারসাম্য রক্ষা করতে বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন,
"নিজের হাত গলায় বেঁধে রেখো না এবং তাকে একেবারে খোলাও ছেড়ে দিয়ো না, তাহলে তুমি নিন্দিত ও অক্ষম হয়ে যাবে।" সূরা বনী ইসরাঈল/২৯।
যাকাতের খাতগুলো হচ্ছে,
এ সাদকা গুলো তো আসলে ফকীর, মিসকীনদের জন্য। আর যারা সাদকা সংক্রান্ত কাজে নিযুক্ত এবং যাদের জন্য মন জয় করা প্রয়োজন তাদের জন্য। তাছাড়া দাস মুক্ত করার, ঋণগ্রস্তদের সাহায্য করার, আল্লাহর পথে এবং মুসাফিরদের উপকারে ব্যয় করার জন্য। এটা আল্লাহর পক্ষে থেকে একটি বিধান এবং আল্লাহর সবকিছু জানেন, তিনি বিজ্ঞ ও প্রাজ্ঞ। সূরা আত তওবা/৬০।
(এগুলো আমার নিজের বুঝ। কোরআন পড়ে আমি যা বুঝেছি তাই লিখলাম। দয়া করে কেউ বিতর্ক করবেন না।)
No comments:
Post a Comment