Wednesday, February 26, 2014

২২. মন্দকে দূর কর তা দিয়ে যা সর্বোত্তম


৯৬.) মন্দকে দূর কর তা দিয়ে যা সর্বোত্তম। তারা তোমার সম্পর্কে যেসব কথা বলে তা আমি খুব ভালো করেই জানি। সূরা আল মুমিনুন।

২৩. মৃত্যুর সময় অবাধ্যদের আকুতি


৯৯.) (এরা নিজেদের কৃতকর্ম থেকে বিরত হবে না) এমনকি যখন এদের কারোর মৃত্যু উপস্থিত হবে তখন বলতে থাকবে, “হে আমার রব! যে দুনিয়াটা আমি ছেড়ে চলে এসেছি সেখানেই আমাকে ফেরত পাঠিয়ে দাও,

১০০.) আশা করি এখন আমি সৎকাজ করবো। কখনোই নয়, এটা তার প্রলাপ ছাড়া আর কিছু আর নয়। এখন এ মৃতদের পেছনে প্রতিবন্ধক হয়ে আছে একটি অন্তরবর্তীকালীন যুগ—বরযখ যা পরবর্তী জীবনের দিন পর্যন্ত থাকবে। সূরা আল মুমিনুন।

২৪. কেয়ামতের সময় আত্নীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাবে


১০১.) তারপর যখনই শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তখন তাদের মধ্যে আর কোন আত্মীয়তা বা সম্পর্কে থাকবে না এবং তারা পরস্পরকে জিজ্ঞেসও করবে না। সূরা আল মুমিনুন।

২৫. কোরআন সম্পর্কে প্রশ্ন


১০২.) সে সময় যাদের পাল্লা ভারী হবে তারাই সফলকাম হবে।

১০৩.) আর যাদের পাল্লা হাল্কা হবে তারাই হবে এমনসব লোক যারা নিজেদেরকে ক্ষতির মধ্যে নিক্ষেপ করেছে। তারা জাহান্নামে থাকবে চিরকাল।

১০৪.) আগুন তাদের মুখের চামড়া জ্বালিয়ে দেবে এবং তাদের চোয়াল বাইরে বের হয়ে আসবে।

১০৫.) ----“তোমরা কি সেসব লোক নও যাদের কাছে আমার আয়াত শুনানো হলেই বলতে এটা মিথ্যা?” 


১০৬.) তারা বলবে, “‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌হে আমাদের রব! আমাদের দুর্ভাগ্য আমাদের ওপর ছেয়ে গিয়েছিল, আমরা সত্যিই ছিলাম বিভ্রান্ত সম্প্রদায়।

১০৭.) হে পরওয়ারদিগার! এখন আমাদের এখান থেকে বের করে দাও, আমরা যদি আবার এ ধরনের অপরাধ করি তাহলে আমরা জালেম হবো।

১০৮.) আল্লাহ জবাব দেবেন, দূর হয়ে যাও আমার সামনে থেকে, পড়ে থাকো ওরি মধ্যে এবং কথা বলো না আমার সাথে।

১০৯.) তোমরা হচ্ছো তারাই, যখন আমার কিছু বান্দা বলতো, হে আমাদের রব! আমরা ঈমান এনেছি, আমাদের মাফ করে দাও, আমাদের প্রতি করুণা করো, তুমি সকল করুণাশীলের চাইতে বড় করুণাশীল,

১১০.) তখন তোমরা তাদেরকে বিদ্রূপ করতে, এমনকি তাদের প্রতি জিদ তোমাদের আমার কথাও ভুলিয়ে দেয় এবং তোমরা তাদেরকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করতে থাকতে।

১১১.) আজ তাদের সে সবের ফল আমি এই দিয়েছি যে, তারাই সফলকাম।

১১২.) তারপর আল্লাহ‌ তাদেরকে জিজ্ঞেস করবেন, বলো, পৃথিবীতে তোমরা কত বছর থাকলে?

১১৩.) তারা বলবে, “এক দিন বা দিনেরও কিছু অংশে আমরা সেখানে অবস্থান করেছিলাম, গণনাকারীদেরকে জিজ্ঞেস করে নিন।”

১১৪.) বলবেন, “অল্পক্ষণই অবস্থান করেছিলে, হায়! যদি তোমরা একথা সে সময় জানতে। 

১১৫.) তোমরা কি মনে করেছিলে আমি তোমাদেরকে অনর্থক সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদের কখনো আমার দিকে ফিরে আসতে হবে না?”

১১৬.) কাজেই প্রকৃত বাদশাহ আল্লাহ‌ হচ্ছেন উচ্চতর ও উন্নততর, তিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই, সম্মানিত আরশের তিনিই মালিক

১১৭.) এবং যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে অন্য কোন মাবুদকে ডাকে, যার পক্ষে তার কাছে কোন যুক্তি প্রমাণ নেই, তার হিসেব রয়েছে তার রবের কাছে। এ ধরনের কাফের কখনো সফলকাম হতে পারে না। সূরা আল মুমিনুন।